আসসালামু আলাইকুম
এই পোস্টটি পড়ে আপনারা যা জানতে পারবেন
- টিউমার কি,
- টিউমার কত প্রকার,
- বিনাইন টিউমারের ধরন,
- ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের ধরন,
- টিউমারের বিভিন্ন নাম,
- টিউমার হওয়ার কারণ,
- টিউমারের চিকিৎসা,
- পাকস্থলীর টিউমার হওয়ার লক্ষণ,
- পাকস্থলী টিউমারের চিকিৎসা,
টিউমার কি
শরীরের যেকোনো স্থানে কোষ যদি ধীরে ধীরে অথবা দ্রুততার সাথে অসামঞ্জস্য ভাবে ফুলে যায় সেই ফোলা অংশটুকুই টিউমার অর্থাৎ এক কথায় টিউমার হল মূল দেহ কোষের রূপান্তর বা নতুন কোষের সংযোজন।
তবে কি কারনে মানবদেহে এরকম টিউমার বা ক্যান্সার হয় তার কারণ এখনো জানা যায়নি। আমাদের দেশে বেশ কিছু পরিচিত টিউমারে মানুষ আক্রান্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়।
সাধারণত টিউমার তিন প্রকার
১) হিস্টোমা বা কানেক্টিভ টিস্যু টিউমার
২) সাইটোমা
৩) টেরাটোমা বা মিক্সড সেল টিউমার
হিস্টোমা টিউমার দুই প্রকার:
১) বিনাইন
২) ম্যালিগন্যান্ট
বিনাইন টিউমারের ধরন
এই টিউমার সাধারণত তুলতুলে নরম বিশেষভাবে শক্ত হয় না। এটি খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং এর কোন আবরণ থাকে না উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয়। এই টিউমারের কাছাকাছি গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয় না এবং চাপ দিলে এতে কোন ব্যথা বা যন্রণা অনুভূত হয় না।
ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের ধরন
শরীরের স্থানভেদে টিউমারের বিভিন্ন নাম রয়েছে
- নাক, জরায়ু প্রভৃতির টিউমারের নাম প্যাপিলোমা।
- জরায়ু, পাকস্থলী প্রভৃতি স্থানের মাংসপেশীর টিউমারের নাম মাইওমা।
- জন্মের টিউমারের নাম এপিথেলিওমা।
- পিঠ, কাঁধ প্রভৃতি স্থানে ফ্যাটি টিস্যু টিউমারের নাম লাইপোমা।
- বোনের কার্টিলেজের টিউমারের নাম কনড্রমা।
- মাথার খুলি, মুখমন্ডল, নাসিকা, গহ্বর প্রভৃতি স্থানে হাড়ের অস্থি টিউমারের নাম অস্টিওমা।
টিউমার হওয়ার কারণ
যে সকল মহিলা এমআর অথবা কোন ভেষজ ওষুধ দিয়ে ভ্রূণ নষ্ট করে বা প্রসবকালে যেসব মহিলার প্রচন্ড কষ্ট হয় বা যে সব মহিলা ঘন ঘন সন্তান প্রসব করে। যাদের অতি অল্প বয়সে বিয়ে হয় সে সকল মহিলার জরায়ুতে আঘাত স্থানে,জরায়ুর মুখ, ডিম্বকোষ, স্তন গ্রন্থিদের টিউমার দেখা দিতে পারে। সাধারণত এই সকল কারণে মহিলাদের বেশি টিউমার হয়ে থাকে। মহিলারা বিভিন্ন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করার মাধ্যমে তাদের সাধারণ হরমোন বিকাশে বাধাপ্রাপ্ত হয় ফলে জরায়ুতে, স্তনে, যৌনদ্বারে টিউমার দেখা দেয়ার সম্ভাবনা থাকে। এগুলো ছাড়াও আর নানাবিধ কারণে টিউমার হতে পারে।
পুরুষদের অন্ডকোষে কোনোভাবে ব্যথা লাগলে বা অন্য কোষ খুলে শক্ত হলে টিউমার দেখা দিতে পারে। সাধারণত যারা কলকারখানায় চিমনি পরিষ্কার করে তাদের বিভিন্ন স্থানে দেখা দেয় কারো কারো বংশগতভাবে টিউমার দেখা দিতে পারে। কোন প্রকার আঘাত ধর্ষণ বেসন উদ্দীপনা ফলে স্থানবিশেষে অ্যাডিনোমা সৃষ্টি হতে পারে।
খাদ্যের পুষ্টির অভাবে লিভারে টিউমার দেখা দিতে পারে এবং যারা গান করে তাদের গলায় অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হওয়ার ফলে ফুসফুসে টিউমার দেখা দিতে পারে।
এই সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথি একমাত্র চিকিৎসা এরকম টিউমার হলে দ্রুত কোন ভালো হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
অনেক সময় দেখা যায় টিউমার অপারেশন করলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের ক্ষেত্রে অপারেশন করা নিরাপদ নয় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে সব রকম টিউমারকে আরোগ্য করা সম্ভব।
টিউমার মানেই কি ক্যান্সার
প্রথমে লক্ষ্য করতে হবে টিউমারটা কি বিনাইন নাকি ম্যালিগন্যান্ট। টিউমারটি ম্যালিগন্যান্ট হলে অবশ্যই ক্যান্সার আর যদি বিনাইন হয় এটাও আপনাকে অপসারণ করা দরকার। বিনাইন টিউমার যদি ছোট হয় এবং বেশি হয় তবুও সেক্ষেত্রে অপারেশন করতে হবে না এটা যদি আপনি সাধারণ জীবন যাপন ও শরীরচর্চা করে আপনি এটি শরীর থেকে অপারেশন করতে পারবেন। ক্যাস্টর অয়েলের মাধ্যমে বিনাইন টিউমার অপসারণ করা যায এই অয়েল টিউমারের উপর নিয়মিত ও সঠিকভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। টিউমারের পর নির্ভর করবে যে এটা কি পর্যায়ে আছে ক্যান্সার নাকি ক্যান্সার না। এটি পরীক্ষা করতে হবে আর পরীক্ষা করে যদি দেখা যায় যেট টিউমারটি অনেক বড় হয়ে গেছে সেক্ষেত্রে অপারেশন করে বের করাই ভালো। আর যদি ছোট হয় তাহলে ন্যাচারালি চলে যাবে।
চামড়ার নিচে টিউমার হলে করনীয়
মানুষের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চামড়ার নিচে ছোট ছোট গোটার মত দেখা যায় এগুলো এক প্রকার টিউমার। এগুলো হাত দিয়ে চাপ দিলে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যায় নড়াচড়া করে এই ধরনের টিউমার গুলোকে লাইপোমা টিউমার বলা হয় এগুলো ক্যান্সার না। এমন অনেক রোগী আছে যার শরীরে শতাধিক এরকম টিউমার রয়েছে এগুলো হচ্ছে লাইপোমা।
আপনার যদি মনে হয় যে শরীর অনেকগুলো টিউমার আছে কিন্তু ব্যথা নেই তবে ব্যথার উপসর্গ যদি দেখা দেয় সেটাকে নিউরোফ্রাইপোমা বলে। নিউরোফ্রাইপোমা হলে শরীরের অন্য কোথাও ব্যথা হচ্ছে যেমন পেটের ভেতরে বুকে অথবা ব্রেনে। যদি আপনার মনে হয় যে টিউমার গুলোর কারণে আমার মাথায় ব্যথা হচ্ছে।
এগুলো ছাড়াও অন্য উপসর্গ যেমন কানে কম শোনা, চোখে কম দেখা এরকম যদি কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় তাহলে আপনি মনে করবেন ব্যথা ও টিউমার গুলোর সাথে সম্পর্ক রয়েছে এবং বিরল সম্পর্ক। শরীরে টিউমার আছে তার সাথে সাথে একই রকম টিউমার ব্রেনেও রয়েছে এই ধরনের সমস্যা খুব কম মানুষের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। এই টিউমার সাধারণত শরীর রগের সাথে হয় এজন্য ব্যথা অনুভূত হয়।আবার ব্রেনেও যেহেতু রগ রয়েছে এবং পেটেও রগ থাকার কারণে নিউরোফ্রাইপোমা হতে পারে।
যে টিউমারটা সাধারণত বেশি হয়ে থাকে সেটা হচ্ছে লাইপোমা চামড়ার নিচের টিউমার এটি ক্ষতি করে না। এগুলো অপারেশন করে অপসারণ করারও প্রয়োজন নেই। যেগুলো কপালে কিংবা শরীরের যে কোন জায়গায় চামড়ার নিচে বড় হয়ে গেছে সেগুলো অপারেশন করা যেতে পারে তাছাড়া এই টিউমার শরীরে বড় ধরনের কোন ক্ষতি করে না।
You may also likes
ব্রণের দাগ ও গর্ত দূর করতে ঘরোয়া এবং আধুনিক চিকিৎসা (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
দুশ্চিন্তা করলে কি কি সমস্যা হয় (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
নিদ্রাহীনতার ১৩ টি কারণ ও চিকিৎসা (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
রোজা রাখার সাতটি চমৎকার উপকারিতা (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
হৃদপিন্ডের কাজ (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
পেটে যে স্থানগুলোতে টিউমার হতে পারে
পেটের মধ্যে যতগুলো অরগ্যান রয়েছে প্রায় সবগুলোতে টিউমার হতে পারে। পাকস্থলী টিউমারের রোগীর সংখ্যাই বেশি।
পেটের টিউমারটি ভালো হওয়ার ক্ষেত্রে নির্ভর করে যে টিউমারটা কি টাইপের। আমাদের দেশে এখন দেখা যাচ্ছে ইন্সটারনাল ক্যানসার বা কোলন ক্যান্সার এগুলো বেশ কমন।
পাকস্থলীর ক্যান্সার
পাকস্থলের ক্যান্সার এমন একটি মারণ রোগ যা আমাদের দেশে প্রতিদিন শত শত মানুষকে আক্রান্ত করে চলেছে। এই রোগে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। কারণ আমাদের দেশের মানুষ সঠিক সময়ে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নিকট পৌঁছাতে পারেন না।
স্টোমাক ক্যান্সার বা খাদ্যনালির ক্যান্সার দেখা যায় চীন জাপান প্রভৃতি দেশে সংখ্যায় অনেক বেশি। কিন্তু, আমাদের দেশেও পাকস্থলী ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা কম নয় কারণ, আমাদের খাদ্যাভাস এবং মাদকাসক্তি।
সিগারেট, অ্যালকোহল এই দুটি নেশাদ্রব্য পাকস্থলীর ক্যান্সারের জন্য সব দিক থেকে দায়ী করা হয়েছে। এবং এ দুটি ছাড়াও প্রচুর পরিমাণে ফাস্ট ফুড খাওয়া, নেশা জাতীয় পদার্থ নেওয়া, খাদ্যে তেল মশলার পরিমাণ বেশি থাকলে সে সমস্ত মানুষের স্টোমাক ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। অ্যানিমিয়া, অ্যাস্থিমিয়া প্রভৃতি সিম্পটমস দেখে ডায়াগনোসিস করা হয়।
পাকস্থলী টিউমারের লক্ষণ
এই টিউমার ৪০ বছর বয়সের বেশি মানুষদের বেশি হয়ে থাকে। রোগীর দীর্ঘদিনের একটা ব্যাথা থাকতে পারে অথবা পেটে ব্যথা হতে পারে হঠাৎ করে দেখা যাচ্ছে যে প্রথমে অল্প অল্প ব্যথা, খাওয়ার পরে ব্যথা এবং সব সময় ব্যাথা থাকছে। অনেক সময় প্র্যাপটিক আলসার থাকলে বা বড় ধরনের প্র্যাপটিক আলসার হলে সেটি ক্যান্সারের রূপ নিতে পারে। আর কোন কোন পাকস্থলীতে মে ক্যান্সার হয় সেটি শুরু থেকেই ক্যান্সার হয়।
- ব্যথা হয়,
- বমি হয়,
- রোগীর খাবারের বেশ কিছুক্ষণ পরে এক থেকে দুইবার বমি হয়,
- টিউমারটা বড় হলে খাওয়ার সাথে সাথে বমি হয়,
- কিছু না খেতে পারা,
- মুখ দিয়ে রক্ত পড়া,
- পায়খানা কষা হতে পারে,
- পেটে চাকা চাকা অনুভব হয়,
এগুলো পাকস্থলী টিউমার বা ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এ লক্ষণ গুলো দেখা দেয়। টিউমারটা যদি কোলনে হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের উপস্থিতি নিয়ে আসতে পারে। কোলন অনেক ধরনের হয়ে থাকে। কোলন হওয়ার একেবারে শুরুতে যদি টিউমার হয়ে থাকে তাহলে এই লক্ষণ গুলো দেখা যায়। যেমন:
- রক্তশূন্যতা ,
- খাবারে অরুচি,
- পেটের সামান্য ব্যথা,
আর একেবারে কোলনের শেষে যদি অনুভব করতে পারেন যে টিউমার সেক্ষেত্রে লক্ষণ গুলো হলো-
- পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্ত যাওয়া,
- তাজা বা মরা রক্ত যেতে পারে,
- পেট ফুলে যাওয়া,
- পায়খানা আটকে আটকে যেতে পারে,
এই ধরনের লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই একজন ক্যান্সারসার্জনের শরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজনীয়।
পাকস্থলীর ক্যান্সার পরীক্ষা
আল্ট্রাসনো, সি- সিটিস্ক্যান ও এন্ডোসকপি এবং বায়োপ্সির মাধ্যমে পাকস্থলী টিউমার বা ক্যান্সার সনাক্ত করা সম্ভব। এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে শরীরে নিখুঁত নিখুঁত জটিল রোগ গুলো ধরা পড়ে আর আপনি আপনার পেটের পুরনো ব্যথার কারণে জটিল কোন রোগ হয়েছে কিনা তা শনাক্ত করার জন্য অবশ্যই এই পরীক্ষাগুলো করে নিবেন।
পাকস্থলী ক্যান্সারের চিকিৎসা
রোগী যদি এমন সময় ডাক্তারের শরণাপন্ন হন যে সে খেতে পারছে তাহলে এই সময় রোগীকে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়। এ কেমোথেরাপির মাধ্যমে ক্যান্সারটিকে ছোট করে আনা হয় এবং অপারেশনের মাধ্যমে তা অপসারণ করা হয়।
বায়োপসি রিপোর্টে যদি দেখা যায় রোগীর শরীরে আরো কিছু সমস্যা রয়েছে সেক্ষেত্রে পরবর্তীকালে রোগীদের কে রেডিয়েশন বা কেমো রেডিয়েশন দেওয়া হয়ে থাকে যার মাধ্যমে পাকস্থলী ক্যান্সারকেও সম্পূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব।
কিন্তু, যদি রোগী এ সমস্ত উপসর্গ কে অবহেলা করে থাকে এবং যখন সে চিকিৎসকের নিকট যায় তখন তার ইতিপূর্বে বমি হওয়া শুরু হয়েছে তখন বুঝে নিতে হবে রোগটি অনেক দূর এগিয়ে গেছে।
সেক্ষেত্রে প্রথমে অপারেশনের মাধ্যমে রোগীকে খাওয়ার জন্য বাইপাস রাস্তা বের করে দিতে হয় এটিকে বলা হয় গ্যাস্ট্রোজেজেনোস্টমি। এই অপারেশন করার পরে রোগীকে প্যালিয়েটিফ কেমোথেরাপি শুরু করা হয়। প্যালিয়েটিফ কেমোথেরাপি দিয়ে ক্যান্সারটি যদি ছোট হয় তখন অপারেশন করে প্রাথমিক ক্যান্সারটিকে ডাক্তার বাদ দেওয়ার চেষ্টা করে থাকেন। বাদ দেয়ার পর বাকি থাকে কেমোথেরাপি অপারেশনের পরে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য রয়েছে জীবনদায়ীর কেমোথেরাপি এবং ইমিউনি থেরাপি।
অনেক সময় দেখা যায় নতুন হার টু পজেটিভ স্টোমাক ক্যান্সার গুলোর ক্ষেত্রে ইমিউনো থেরাপি দিয়ে অ্যাডভান্স স্টেজে পাকস্থলী ক্যান্সারের রোগীকেও বহু বছর ভালোভাবে সিম্পটম ফ্রি অবস্থায় বাঁচিয়ে রাখা যায়। কিন্তু সেই অবস্থায় না গিয়ে পাকস্থলী ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো দেখা দেওয়া মাত্রই একজন সার্জিক্যাল অঙ্কোলজিস্ট এর শরণাপন্ন হওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ মনে করব।
Related search
পাইলসের কার্যকরী ঘরোয়া সমাধান (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে গেলে করণীয় (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া পদ্ধতি (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
মলদ্বারের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া কয়েকটি সহজ উপায় (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
আঙ্গুলের নখ দেখলেই বোঝা যাবে স্বাস্থ্যের কি অবস্থা (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
গরমের কারণে স্ট্রোক বিপদের চিহ্ন ও করণীয় (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
ঘরোয়াভাবে গ্যাস্টিক নির্মূলের উপায় (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
ধূমপান থেকে খুব সহজে মুক্তি পাওয়ার উপায় (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)